তানজিম সাকিবের সেই পোস্ট নিয়ে মুখ খুললেন জায়েদ
জাতীয় দলের তরুণ পেসার তানজিম হাসান সাকিব সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নারীদের নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করে বিতর্কের মুখে পড়েন । পোস্টটি ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই তাকে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা চলে দেশজুড়ে।
সমালোচনার কাঠগড়ায় সাকিবকে দাঁড় করিয়েই থেমে থাকেননি নেটিজেন ও বিভিন্ন মহলের তারকারা। রীতিমতো তাকে নিষিদ্ধ করার দাবি উঠে আসে ওই পোস্টের কারণে।
তবে বিষয়টি নিয়ে ক্ষমা চেয়েছেন সাকিব। একই সঙ্গে শুনছেন বোর্ডের সতর্কবার্তাও।
এবার এটি নিয়ে গণমাধ্যমে কথা বলেছেন চিত্রনায়ক জায়েদ খান। শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) একটি শোরুম উদ্বোধন শেষে তিনি বলেন, ফেসবুকে পোস্ট দেওয়া একেকজনের, একেক মন মানসিকতা। পোস্ট তো দেওয়া যায়। তানজিম সাকিব তো তার পোস্টের ব্যাপারে ক্লিয়ার করেছে। সে তো বলেছে, আমি নারী বিদ্বেষী না; আমার মা একজন নারী।
তানজিম সাকিবের সেই পোস্ট নিয়ে মুখ খুললেন জায়েদ
তিনি আরও বলেন, আমি মনে করি, যে দেশে জননেত্রী শেখ হাসিনা, সে দেশে অন্য কিছু আমি দেখি না। এটিই সত্যি কথা। সবার রোল মডেল হওয়া উচিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যেভাবে তিনি কাজ করছেন, নারী নেতৃত্ব নিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। এর পরও কেউ নারী বিদ্বেষী বা নারী নেতৃত্ব নিয়ে মন্তব্য করা সমীচীন বলে মনে করি না।
পোস্টটি ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই তাকে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা চলে দেশজুড়ে।
প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ৯ সেপ্টেম্বর তানজিম সাকিব তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট দিয়েছিলেন। এই পোস্ট নিয়েই মূলত বিতর্কের সূত্রপাত। ওই পোস্টে সাকিব লিখেছিলেন, ‘স্ত্রী চাকরি করলে স্বামীর হক আদায় হয় না, স্ত্রী চাকরি করলে সন্তানের হক আদায় হয় না, স্ত্রী চাকরি করলে তার কমনীয়তা নষ্ট হয়, স্ত্রী চাকরি করলে পরিবার ধ্বংস হয়, স্ত্রী চাকরি করলে পর্দা নষ্ট হয়, স্ত্রী চাকরি করলে সমাজ নষ্ট হয়।
স্ত্রীকে যেই স্বামী বলে- আমার স্ত্রীর চাকরি করার দরকার নেই। আমি যা পাই তোমাকে খাওয়াব, সে তাকে রাজরানি হয়ে আছে। এখন সে রাজরানি না হয়ে কর্মচারী হতে চায়। আসলে স্ত্রী স্বামীর মর্যাদা বোঝেনি, স্ত্রী নিজের মর্যাদাও বোঝেনি। ঘর একটি জগৎ।
আমি দোয়া করি আমার শিক্ষার্থীরা জাতীয় পর্যায়েও প্রথম হয়ে আমাদের মুখ উজ্জ্বল করবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।
বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান
দক্ষিণ এশিয়ার ইমাজিন টাইগার খ্যাত বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান বর্ণনা করতে গিয়ে দেখা যায়- পশ্চিম,উত্তর এবং পূর্ব পাশ পর্যন্ত নেপাল ও ভূটান বাংলাদেশের খুব কাছাকাছি হলেও বাংলাদেশের সীমান্তের সাথে লেগে নেই । বাংলাদেশের সীমান্ত দেশ ভারত ও মিয়ানমার । ভারত সীমান্ত বাংলাদেশের সাথে লেগে রয়েছে ৪১৫৬ কি.মি- যা বিশ্বের পঞ্চমতম সীমান্ত দৈর্ঘ্য এবং মিয়ানমার সীমান্তের দৈর্ঘ্য হলো ২৭১ কি.মি ।
বাংলাদেশের দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর, এ উপকূলীয় সীমানা হলো ৭১১ কি.মি । মোট স্থল সীমানা ৪,৪২৭ কি.মি এবং জল সীমানা বা সমুদ্র ৭১১ কি.মি ; সর্বমোট ৫১৩৮ কি.মি । বাংলাদেশের পশ্চিমে অবস্থিত পশ্চিম বঙ্গ । পশ্চিম বঙ্গের রাজধানী কলকাতা । বাংলাদেশের সাথে পশ্চিম বঙ্গের সীমান্তের দৈর্ঘ্য ২,২১৭ কি.মি । উত্তরে মেঘালয় রাজ্য- যার সীমান্তের দৈর্ঘ্য ৪৪৩ কি.মি ।