ঢাকারবিবার , ১৩ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অর্থনীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. উদ্যোক্তা
  6. কর্পোরেট
  7. কৃষি ও প্রকৃতি
  8. ক্যাম্পাস-ক্যারিয়ার
  9. খেলাধুলা
  10. চাকরির খবর
  11. জাতীয়
  12. তথ্যপ্রযুক্তি
  13. তারুণ্য
  14. ধর্ম
  15. পর্যটন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

বপিদরে মুখে বাংলাদশেরে র্অথনতৈকি বস্মিয়

Sohel H
মার্চ ৯, ২০২৩ ১১:৪৭ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

দ্য ইকোনমস্টিরে প্রতবিদেন
নজিস্ব প্রতবিদেক
তনি দকিে ভারত ও চর্তুথ দকিে বঙ্গোপসাগর দয়িে ঘরো দশেটরি নাম বাংলাদশে। এটি বশ্বিরে অষ্টম জনবহুল দশে। উন্নয়নরে ‘মডলে’ ও আঞ্চলকি র্অথনীত-ি দুই দকি থকেইে বহুল প্রশংসতি দক্ষণি এশয়িার এই দশে। ১৯৭১ সালে নৃশংস যুদ্ধরে মধ্য দয়িে লক্ষ লক্ষ প্রাণরে বনিমিয়ে পাকস্তিান থকেে স্বাধীনতা র্অজনরে পর বাংলাদশে
পৃষ্ঠা ১১ কলাম ১
বপিদরে মুখে বাংলাদশেরে
শষে পৃষ্ঠার পর
সত্যকিার র্অথইে সামাজকি ও র্অথনতৈকিসহ নানা ক্ষত্রেে উল্লখেযোগ্য অগ্রগতি দখেয়িছে।ে একসময় এশয়িার বৃহত্তম একাধকি নদীবধিৌত ‘বলিয়র্িাড টবেলিরে’ মতো দখেতে সমভূমরি এই দশে দারদ্র্যি, র্দুভক্ষি ও প্রাকৃতকি র্দুযােগরে দশে হসিবেে পরচিতি ছলি। প্রায় ১৭ কোটি মানুষরে দশেটতিে র্ঘূণঝিড়ে প্রাণহানি ও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতরি ঘটনা এখন ইতহিাস। এর কারণ অসংখ্য আশ্রয়কন্দ্রে ও জোরদার সর্তকতামূলক ব্যবস্থা। শুধু তাই নয়, ব্যাপক খাদ্যঘাটতওি অতীতরে ঘটনা। শশিুমৃত্যু রোধে ব্যাপক সাফল্য দখেয়িছেে বাংলাদশে। এখানে শশিুমৃত্যু বশ্বৈকি গড় হাররে চয়েে কছিুটা কম এবং পাকস্তিানরে র্অধকে। এই দশেে নারী সাক্ষরতার হার ৭৩ শতাংশ। স্বাধীনতার সময় বাংলাদশেরে চাকরক্ষিত্রেে নারীর অংশগ্রহণ ছলি মাত্র ৪ শতাংশ। সটেি বড়েে এখন ৩৫ শতাংশে গয়িে ঠকেছে।ে আর এসব র্অজনরে পছেনে সবচয়েে বশেি প্রশংসার দাবদিার তরৈি পোশাকশল্পি।
অভূতর্পূব মহামারী কোভডি-১৯ আঘাত হানার আগরে পাঁচ বছরে বাংলাদশেরে প্রবৃদ্ধরি গড় র্বাষকি হার চীনকে ছাড়য়িে গয়িছেলি। তখন র্অথনীতরি আকার বড়েছেলি ৭ দশমকি ১ শতাংশ হার।ে বাংলাদশেরে মাথাপছিু জডিপিি (মোট দশেজ উৎপাদন) ২ হাজার ৫০০ র্মাকনি ডলার, যা প্রতবিশেী ভারতরে চয়েে বশে।ি ২০২৬ সালরে শষেরে দকিে বাংলাদশে জাতসিংঘরে স্বল্পোন্নত দশেরে র্পযায়ে (এলডসি)ি উন্নীত হবে বলে ধারণা করা হচ্ছ।ে আর ২০৩০ সালরে মধ্যে উচ্চ-মধ্যম আয়রে দশেে পরণিত হব।ে
কন্তিু বাংলাদশেরে অগ্রযাত্রার পথে বহু কর্ষ্টাজতি এসব আশাবাদ এখন পরীক্ষার মুখে পড়ছে।ে করোনা মহামারী ও রাশয়িা-ইউক্রনে যুদ্ধরে কারণে বাংলাদশেরে র্অথনীতি বড় হােঁচট খয়েছে।ে মানুষরে জীবনযাত্রার ব্যয় মটোতে নাভশ্বিাস উঠছেে মানুষরে। গলে শীতে জরার্জীণ চাদর মুড়ি দয়িে ঘুমানো মানুষে সয়লাব ছলি রাজধানী ঢাকার ফুটপাত। এদকিে কন্দ্রেীয় ব্যাংকে বদৈশেকি মুদ্রার রজর্িাভ আশঙ্কাজনকভাবে কমে গছে।ে
রাজনতৈকি ক্ষত্রেে পরস্থিতিি তথবৈচ। আগামী বছররে শুরুতে বাংলাদশেে জাতীয় নর্বিাচন অনুষ্ঠতি হওয়ার কথা। কন্তিু, ফলাফল কি হবে তা নয়িে মারাত্মক কোনো সংশয় নইে। ক্রমশ একনায়কতান্ত্রকি হতে থাকা প্রধানমন্ত্রী শখে হাসনিা বরিোধী দলকে দমনরে সম্ভাব্য কোনো চষ্টো বাকি রখেছেনে বলে মনে হয় না। তারপরও রাজনীতরি প্রতি তাঁর যে মনোভাব তা ‘কারো পৌষ মাস, কারো র্সবনাশ’- এই বাংলা প্রবাদরে সর্মাথক। আর তাই, স্বভাবতই ভোট সামনে রখেে রাজনতৈকি উত্তজেনা সহংিসতায় রূপ নওেয়ার শঙ্কা ঘনয়িে আসছ।ে বরিোধী দল বএিনপি এর মধ্যইে নানা র্কমসূচি নয়িে রাজপথে রয়ছে।ে দশেে র্দুনীতরি দূষণ ঢাকার দূষতি বাতাসরে মতোই তীব্র। সব মলিে উজ্জ্বল ভবষ্যিতরে পথে পদক্ষপে দূররে বষিয়, গুরুত্বর্পূণ ক্ষত্রে ববিচেনায় বাংলাদশে দশিা হারয়িছেে বলে মনে হচ্ছ।ে
ঢাকার ও বাইররে কারখানা ও শপংি মলগুলোতে বাংলাদশেদিরে শক্তি ও উদ্দীপনার দখো এখনও মলে।ে স্বাধীনতার পর পরই অনকে মধোবী মানুষ বদিশে থকেে বাংলাদশেরে ফরিে আসনে। দশেরে উন্নয়নে তারা ভূমকিা রাখনে। উদাহরণ হসিবেে ফজলে হাসান আবদেরে নাম বলা যায়। তনিি দশেে ফরিে ‘ব্র্যাক’ নামরে দাতব্য সংস্থা চালু করনে। নারী ও শশিুস্বাস্থ্য, শক্ষিা, ক্ষুদ্রঋণ প্রকল্প ইত্যাদি নয়িে কাজ কর।ে ব্র্যাক এখন বশ্বিরে সবচয়েে বড় এনজওি। লঙ্গি সমতায় বস্মিয়কর সাফল্য দখেয়িছেে ব্র্যাক।
বএিনপসিহ বরিোধী দলরে র্কমসূচতিে হামলা বাধার ফাইল ছববিএিনপসিহ বরিোধী দলরে র্কমসূচতিে হামলা বাধার ফাইল ছবি
বাংলাদশেরে জনসংখ্যার দুই-পঞ্চমাংশ এখনো কৃষক। তারা জমতিে নানা ধরনরে ফসল ফলায়। বশ্বিব্যাংকরে ঋণ সহায়তা নয়িে গ্রামে অনকে সড়ক নর্মিাণ করছেে সরকার। এতে গ্রাম ও শহররে মধ্যে দূরত্ব কমে এসছে।ে গ্রামরে কৃষক ও খামারদিরে পণ্যরে বাজার শহর র্পযন্ত বস্তিৃত। ঢাকার আশপাশে অনকে পোশাক শল্পিকারখানা গড়ে উঠছে,ে যগেুলোর অনকে বশ্বিমানরে। শুল্ক তুলে দয়িে এবং ময়োদোর্ত্তীণ শ্রম আইন বাতলি করে সরকার এই খাতকে সহায়তা করছে।ে
২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর প্রধানমন্ত্রী শখে হাসনিা অবকাঠামোগত উন্নয়নরে মাধ্যমে প্রবৃদ্ধি বাড়াতে চয়েছেনে। কন্তিু এখন প্রায়ই বদ্যিুৎবভ্রিাট দখো যাচ্ছ।ে রাজধানীতে যানজট ও বায়ু দূষণরে মাত্রা লাগামহীন হয়ছে।ে
বহুল প্রত্যাশতি পদ্মা সতেু গত বছর খুলে দওেয়া হয়ছে।ে এটি দশেরে র্অথনীতরি ভূগোলকে বদল দবেে বলে আশাবাদী র্অথনীতবিদিরো। এছাড়া ঢাকায় বড় আকারে নতুন বমিানবন্দর তরৈি হচ্ছ।ে জাপানরে র্অথ সহায়তায় মট্রেোরলে র্অধকেটা চালু হয়ে গছে।ে বাকি অংশরে কাজ দ্রুত শষে হচ্ছ।ে অসংখ্য বদ্যিুৎকন্দ্রে নর্মিাণ করা হচ্ছ।ে অবশ্য এসব ঢাকার যানজটকে আরও বাড়য়িে দচ্ছি।ে
এত দৃশ্যমান অগ্রগতরি পরওে বদিশেি কূটনীতকিরো, বশ্লিষেকরো, এমনকি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগরে তুলনামূলক সংবদেনশীল নতোরাও পরস্থিতিি নয়িে চরম উদ্বগে দখোচ্ছনে। তাঁরা বলছনে, রাজনীতি ও র্অথনীতি এক অপররে হাত ধরাধরি করে চল।ে একটি ভারসাম্য হারালে অপরটওি ভারসাম্য হারায়। র্অথনতৈকি ভারসাম্যহীনতার একটি বড় কারণ অতি মাত্রায় র্গামন্টেস বা তরৈি পোশাক শল্পিরে ওপর নর্ভিরশীলতা।
বাংলাদশে ব্যাংকরে বদৈশেকি মুদ্রার রজর্িাভ ৩০০ কোটি ডলাররে নচিে নমেে এসছে।ে বর্পিযয় ঠকোতে গত বছর সরকার আইএমএফরে দ্বারস্থ হয়। এ বছররে জানুয়ারতিে আইএমএফ ৪৭০ কোটি ডলার ঋণ দতিে রাজি হয়। তবুও স্থানীয় মুদ্রা ‘টাকা’ এখনো টালমাটাল অবস্থায় রয়ছে।ে ব্যবসায়ীরা পণ্য আমদানরি জন্য ঋণপত্র খুলতে হন্যে হয়ে ঘুরছনে। তাদরে ব্যবসা টকিয়িে রাখাই কঠনি হয়ে পড়ছে।ে
র্গামন্টেস শল্পি যে সঙ্কটরে মুখে পড়ছে,ে সখোন থকেে কবে উঠতে পারব,ে তা কউে বলতে পারছে না। গবষেণা প্রতষ্ঠিান সন্টোর ফর পলসিি ডায়ালগরে নর্বিাহী পরচিালক ফাহমদিা খাতুন বলছেনে, বাংলাদশেরে র্অথনীতরি সবচয়েে বড় র্দুবলতা হচ্ছে র্গামন্টেস শল্পিরে ওপর অতরিক্তি নর্ভিরশীলতা। র্গামন্টেস শল্পিরে ভবষ্যিৎ এখন অনশ্চিতি। বাংলাদশে এলডসিি স্ট্যাটাসে (স্বল্পোন্নত দশেরে কাতার)ে প্রবশে করলে র্গামন্টে খাতে শুল্প ছাড়রে সুবধিা হারাব।ে
বাংলাদশেরে সম্ভামনাময় খাত ওষুধ ও ইলকেট্রনক্সি। কন্তিু ভয়ঙ্কর আমলাতন্ত্র ও অসম শুল্ক হাররে কারণে খাতগুলো বকিশতি হতে পারছে না। দ্য ইকোনমস্টিরে জরপিে দখো গছে,ে ব্যবসার উপযোগী পরবিশে ববিচেনায় এশয়িার ১৭ দশেরে মধ্যে বাংলাদশেরে অবস্থান ১৫তম।
ধনী ও র্দুনীতবিাজরা র্অথপাচারকে শল্পিরে র্পযায়ে নয়িে গছেনে। কানাডার টরন্টো ও অন্যান্য পশ্চমিা দশেরে শহরগুলোতে তারা বাড়-িগাড়ি করছনে বলওে অভযিোগ আছ।ে র্দুনীতি ও লুটপাটরে মাধ্যমে র্অথ পাচার করে বদিশেে গড়া বাংলাদশেদিরে এসব আবাসন এলাকা ‘বগেম পাড়া’ হসিবেে পরচিতি। তবে একটি কথা স্বীকার করতইে হব।ে সটেি হচ্ছ,ে প্রবাসী বাংলাদশেরিা ও জাতসিংঘরে শান্তরিক্ষী বাহনিীতে র্কমরত সনো সদস্যরা বদৈশেকি মুদ্রা না পাঠালে দশেরে র্অথনীতি ভারসাম্য ঝুঁকরি মুখে পড়তো।
বাংলাদশেে এখন ব্যবসা ও রাজনীতি মলিমেশিে একাকার। রাজনীতরি সঙ্গে জড়তি ব্যবসায়ীরা ব্যাংক থকেে বপিুল অংকরে ঋণ নয়িে বশেরিভাগ ক্ষত্রেইে শোধ করনে না। ফলে খলোপি ঋণরে পরমিাণ বাড়ছইে। রাষ্ট্ররে মাথায় পচন ধরছে।ে যদওি প্রধানমন্ত্রী দাবি করছেনে, তনিি র্দুনীতি দমন করছনে।
বশ্লিষেকরো মনে করনে, তাঁর আমলে স্বাধীন প্রতষ্ঠিানগুলো ধ্বংস হয়ছে।ে পুলশি ও আদালত আওয়ামী লীগরে সবোয় নয়িোজতি রয়ছে।ে গণমাধ্যমরে স্বাধীনতা নইে। ভন্নিমতাবলম্বীরা কারাগার।ে অনকেকে হত্যা করা হয়ছে।ে আওয়ামী লীগরে ছাত্র সংগঠন বশ্বিবদ্যিালয় ক্যাম্পাসগুলোতে ত্রাসরে রাজত্ব কায়মে করছে।ে স্নাতক প্রথম র্বষরে এক শক্ষর্িাথী নাম প্রকাশ না করার র্শতে বলনে, তাঁকে হলে আসন পতেে ক্ষমতাসীন ছাত্রনতোদরে কাছে যতেে হয়ছে।ে অনকে মধোবী শক্ষর্িাথী বলছেনে, তাঁরা দশেে থাকতে চান না; বদিশেে যতেে চান।
দশে স্বাধীন হওয়ার পর বঙ্গবন্ধু শখে মুজবিুর রহমান দশেকে একদলীয় রাষ্ট্রে পরণিত করার চষ্টো করছেলিনে। তাঁকে ১৯৭৫ সালে প্রায় সপরবিারে হত্যা করা হয়। তাঁর কন্যা শখে হাসনিা নরিপক্ষে তত্ত্বাবধায়ক সরকাররে অধীনে নর্বিাচন অনুষ্ঠানরে প্রথা অনকে আগইে বলিুপ্ত করছেনে। ফলে আওয়ামী লীগ খুব সহজইে নর্বিাচনরে ফলাফল নয়িন্ত্রণ করতে পার।ে
শখে হাসনিা তাঁর চরিপ্রতদ্বিন্দ্বী খালদো জয়িাকে প্রায় গৃহবন্দী করে রখেছেনে। তাঁর দল বএিনপরি অবস্থা নাজুক। যদওি দলটি এখন রাজপথে গণবক্ষিোভ করে নজিদেরে জনপ্রয়িতা পুনরুদ্ধার করার চষ্টো করছ।ে এতে রাজনতৈকি সহংিসতা ও বভিাজন বাড়ার আশঙ্কা তরৈি হয়ছে।ে
এটি একটমিাত্র আশঙ্কা। এ ছাড়া আরও আশঙ্কা, উদ্বগে ও উৎকণ্ঠার বষিয় রয়ছে।ে যমেন শখে হাসনিার বয়স এখন ৭৫। তনিি তাঁর কোনো উত্তরসূরী এখনো তরৈি করনেন।ি তাঁর পরবিাররে সদস্যদরে দায়ত্বি নওেয়ার অভজ্ঞিতার অভাব অথবা ইচ্ছার অভাবরে কারণে এটি এখনো হয়ন।ি এমন পরস্থিতিতিে আগামীকালই যদি কোনো কারণে প্রধানমন্ত্রী তাঁর দায়ত্বি চালয়িে যতেে অপারগ হন, সে ক্ষত্রেে পুরো দশে বশিৃঙ্খলার মধ্যে পড়ব।ে
বাংলাদশে এখন একমাত্র আশার আলো দখেছে তরুণদরে মধ্য।ে তারা নরিলসভাবে সমস্যার সমাধান করতে পার।ে একজন বশ্লিষেক বলছেনে, বাংলাদশেরে মানুষ মূল কাজরে বাইরওে নানা কাজ নয়িে র্কমব্যস্ত থাক।ে অসংখ্য মানুষ ঘরে বসে ই-কর্মাস ব্যবসা চালায়। রাজধানীতে যনিি সাংবাদকি, তনিি গ্রামে এক ডজন মহষি পালনে এবং শহরে সুপারশপে পনরি সরবরাহ করে থাকনে। এমন জায়গাগুলোতে রাতরে খাবাররে পর মানুষ ভালো কছিুর আশা নয়িে কথা বলনে; স্বপ্ন দখেনে এমন বাংলাদশেরে, যা সুযোগ কড়েে না নয়িে বরং নতুন নতুন সুযোগ সৃষ্টি করব।ে এই মুর্হূতে অনকে যাতনার মুখে পড়ে কথাটি বলা হলওে ”প্রধানমন্ত্রীর সভাপতত্বিে সুযোগ নষ্টরে কারখানা” সইে অনাগত ভবষ্যিতরে পথে সবচয়েে বড় বাধা।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।