বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত এ আদেশ দেন। দুদকের তথ্য কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।ক্রোক আদেশ হওয়া স্থাবর সম্পদের মধ্যে রনজিতের নামে ২৬ দলিল মূলে যশোরে ১০২২ শতক জমি ও পূর্বাচলে ১০ কাঠা জমি রয়েছে। এসব সম্পদের দলিল মূল্য ৬ কোটি ৮০ লাখ ৫ হাজার ২২০ টাকা। তার স্ত্রী নিয়তি রানির নামে তিনটি বাড়ি, ২টি ফ্ল্যাট ও ৩৮ শতক জমি যেসবের দলিল মূল্য ১ কোটি ৯৭ লাখ ৪৬ হাজার ৮০০ টাকা। এছাড়া তাদের দুই ছেলে রাজীব ও সজিবের যৌথ নামে থাকা ২৩ দলিল মূলে ৩ কোটি ৮০ লাখ ১২ হাজার টাকার সম্পদ রয়েছে।
সাবেক এমপি রণজিৎ পরিবারের সাড়ে ১৫ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
এসব সম্পদ ছাড়াও রাজীব কুমারের যশোর নিউমার্কেটে একটি ফ্ল্যাট ও সজীব কুমারের সঙ্গে যৌথনাম থেকে অর্জিত সম্পদ যার মূল্য ২ কোটি ১১ লাখ ৪৪ হাজার টাকা। সজিব কুমারের যশোর নিউমার্কেটে একটি ফ্ল্যাট, ৬০টি নির্মাণাধীন দোকান, ১৬৫ শতক জমি ও রাজীব কুমারের সঙ্গে যৌথনাম থেকে অর্জিত সম্পদ যেসবের মূল্য ৩ কোটি ৪ লাখ ৫০ হাজার ১৫০ টাকা ক্রোকের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
এদিকে অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রনজিতের ২৫টি ব্যাংক হিসাব, নিয়তি রায়ের ২১টি, রাজীবের ৫৩টি, রাজীবের স্ত্রী রিশিতা সাহার ২০টি, সজীব কুমারের ১২টি, তার স্ত্রী অনিন্দিতা মালাকারের ৬টি ব্যাংক হিসাব ফ্রিজের আদেশ দেওয়া হয়েছে। দুদকের পক্ষে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মো. সাজিদ-উর-রোমান অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের স্থাবর সম্পদ ক্রোক ও অস্থাবর সম্পদ ফ্রিজ চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক আবেদন মঞ্জুর করে আদেশ দেন।
এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।