ঢাকাশনিবার , ১২ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অর্থনীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. উদ্যোক্তা
  6. কর্পোরেট
  7. কৃষি ও প্রকৃতি
  8. ক্যাম্পাস-ক্যারিয়ার
  9. খেলাধুলা
  10. চাকরির খবর
  11. জাতীয়
  12. তথ্যপ্রযুক্তি
  13. তারুণ্য
  14. ধর্ম
  15. পর্যটন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

কোটি কণ্ঠের প্রতিধ্বনি

Sohel H
মার্চ ২০, ২০২৩ ১২:১৯ অপরাহ্ণ
Link Copied!


নিউজ ডেস্ক
কিশোর কবি সুকান্তের কবিতার একটি পঙ্ক্তি হচ্ছে, ‘যে শিশু ভূমিষ্ঠ হলো আজ রাত্রে, তার মুখে খবর পেলুম’। খবরটা শুধু জন্মদাতা শেখ লুৎফর রহমান কিংবা মা সায়রা বেগম পাননি, পেয়েছে আকাশ-বাতাস থেকে শুরু করে পৃথিবীময়। সে রাতে আকাশে চাঁদ ছিল কি না তা অনেকের মনে নেই। জোছনার কাফনে ভেসে গেছে কি না তাও অনেকের মনে নেই। শুধু মনে আছে দিন নয়, রাতটি ছিল মঙ্গলবার। আজ থেকে শতবর্ষ আগে এই রাতে পৃথিবীতে ভূমিষ্ঠ হয়েছিলেন তিনি। মাতৃগর্ভ থেকে জন্মলাভের পর নবজাতক কেঁদে জানান দেয়। কিন্তু শিশু মুজিব কাঁদেননি বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে।
জন্ম যেহেতু মঙ্গলবার সে কারণে এদিন নিয়ে গণকদের অনেক কথা। গণকরা বলেন, জন্ম যদি মঙ্গলবার হয় তবে তার চরিত্রে নাকি কিছু কিছু বৈশিষ্ট্য থাকে। এই লগ্নের জাতকরা একটু জেদি ও একরোখা হয়। অর্থাৎ এদের মনের জোর থাকে অত্যন্ত বেশি। এরা যা করতে চায়, তাকে বাস্তবায়ন করা না পর্যন্ত চেষ্টা করে। আর তা না করা পর্যন্ত কখনও সুস্থির হয় না। বিস্ময়কর ব্যাপার হচ্ছে, বঙ্গবন্ধুর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের মধ্যে এ দুটি লক্ষণ ছিল সুস্পষ্টভাবে। আর তা ছোটবেলা থেকেই।
কবি আহসান হাবিবের একটি কাব্যগ্রন্থের নাম ‘মেঘ বলে

চৈত্রে যাবো’। আজ ৩ চৈত্র। ঝরাপাতার আগুনের হল্কার দিন। বঙ্গবন্ধুর জন্মের দিনটি ছিল ২০ চৈত্র। শহর থেকে দূরে, পল্লীর এক ছায়াঢাকা কোকিলডাকা গ্রাম, যার নাম টুঙ্গিপাড়া। এমনই এক চোখ জুড়ানো, মনভরানো গ্রামে বঙ্গবন্ধুর জন্ম। বলা যায়, আবির্ভাব হয় বাঙালি জাতির মুক্তির অগ্রদূতের। বঙ্গবন্ধুর লেখা ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তে তিনি নিজেই বলেছেন, ‘আমার জন্ম হয় ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে। আমার ইউনিয়ন হচ্ছে ফরিদপুর জেলার দক্ষিণ অঞ্চলের সর্বশেষ ইউনিয়ন। এই ইউনিয়নের পাশেই মধুমতি নদী। আমার জন্ম ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ। আমরা নানার কাছেই থাকতাম। আব্বার কাছে আমি ঘুমাতাম। তার গলা ধরে রাতে না ঘুমালে আমার ঘুম আসতো না।’
বঙ্গবন্ধু ছোট সময়ে খুব দুষ্টপ্রকৃতির ছিলেন তা তিনি নিজেই তাঁর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তে বলেছেন। তিনি আরও বলেছেন, ‘আমি খেলাধুলা করতাম। ফুটবল, ভলিবল ও হকি খেলতাম। এই সময় আমার রাজনীতির খেয়াল তত ছিল না। ছোটকাল থেকেই আমি সকল কাগজ পড়তাম।’
অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু ছোটবেলা থেকে সব ধরনের খোঁজখবর রাখতেন। বঙ্গবন্ধুর লেখাপড়ার হাতেখড়ি নিজের বাসায়। বিভিন্ন গবেষকের বই সূত্রে জানা গেছে, গোপালগঞ্জে ডাকসাইটে হেডমাস্টার ছিলেন গিরিশ বাবু। আর বঙ্গবন্ধু ছিলেন ডানপিটে ও একরোখা গোছের। কিন্তু কিশোর মুজিবের সাহসিকতা ও স্পষ্টবাদিতা মুগ্ধ করেছিল গিরিশ বাবুকে। তাইতো অপার স্নেহ দিয়ে তাঁকে কাছে টেনে নিলেন। মিশন স্কুলে এক সময় কিশোর মুজিব হয়ে উঠলেন
সবার ‘মুজিব ভাই’। হলেন ছাত্রদের নেতা। স্কুলে কোনো অনুষ্ঠান হলেই তার দায়িত্ব পড়ত মুজিবের ওপর। এককথায় তিনি ছিলেন মানবিক গুণের অধিকারী। উদারতা, মহত্ত, গরিবদের প্রতি মমত্ববোধ, ধনী-গরিব সবাইকে আপন করে নেওয়ার বিস্ময়কর ক্ষমতা সবাইকে অবাক করে দিল।
শেখ মুজিবের পারিবারিক অবস্থা ভালোই ছিল। এ কারণে তাঁর মন সবসময় চঞ্চল থাকত গরিবদের জন্য কিছু একটা করার। একবার তিনি নিজেদের গোলার ধান গাঁয়ের সব গরিবকে ডেকে বিলিয়ে দিলেন। এতে বাবা শেখ লুৎফর রহমান মনে মনে ভীষণ রাগ করলেও পরে বুঝতে পেরেছিলেন ছেলের দরদি মনের কথা।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব প্রথম গ্রেফতার হন অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে গিয়ে। আর ১০-১১ বছর বয়স থেকেই রাজনৈতিক জীবনের শুরু। বয়স যখন ১৯ তখনই তিনি প্রথম কারাবাসী হন। আর সে কারাবাস ছিল রাজনীতি করার কারণে। ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তে তিনি লিখেছেন, ‘আমার যেদিন প্রথম জেল হয় সেদিনই আমার নাবালকত্ব ঘুচেছে বোধ হয়।’ বঙ্গবন্ধু রাজনৈতিক অঙ্গনে এসেছিলেন একজন একনিষ্ঠ কর্মী হিসেবে। বঙ্গবন্ধুর বাবার আশা ছিল ছেলে একদিন বিখ্যাত আইনজীবী হবে। কিন্তু না, তিনি সবার বন্ধু হবেন। একদিন জাতির পিতা হবেন, তা কিছুটা আঁচ করতে পেরেছিলেন। এ কারণে পাকিস্তানের পূর্ব অংশের বাঙালিদের বৈষম্য সহ্য করতে পারেননি। শেখ মুজিব ছয় দফা দাবি প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে পূর্ব পাকিস্তানে দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। ১৯৬৬ সালের ২০ মার্চ তিনি ঢাকার পল্টন ময়দানে এক বিশাল জনসভায় বলেছিলেন, ‘ছয় দফা নতুন কিছু নয়। এটি মূলত আমাদের বাঁচার দাবি।’
১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি শেখ মুজিবকে রেসকোর্সে ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) এক সংবর্ধনা দেওয়া হয়। সংবর্ধনার আয়োজন করে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম অঙ্গসংগঠন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র ইউনিয়ন বা ডাকসু ও পূর্ব পাকিস্তানের ছাত্রলীগ। ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি তোফায়েল আহমেদের সভাপতিত্বে এই সভাতেই শেখ মুজিবকে উপাধি দেওয়া হয় ‘বঙ্গবন্ধু’।
বঙ্গবন্ধু ছিলেন দূরদর্শী রাজনীতিবিদ। ১৯৭০ সালের ২৮ অক্টোবর নির্বাচনের আগে বেতার টেলিভিশনে যে ভাষণ দেন তাতে অনেক কিছু উল্লেখ করেন। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, মানুষের মৌলিক অধিকার, দুর্নীতি, অর্থনৈতিক ব্যবস্থা, ভূমিসংস্কার, মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয়, কৃষকের অবস্থা, সরকারি কর্মচারীদের বেতন বৈষম্য ইত্যাদি। এর পাশাপাশি প্রাকৃতিক দুর্যোগ নিয়েও তিনি কথা বলেন।
বঙ্গবন্ধু কখনও মৃত্যুকে ভয় পেতেন না। এ কারণে ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ অকপটে এক জনসভায় বলেছেন, ‘আমি মরে গেলেও ৭ কোটি মানুষ দেখবে দেশ সত্যিকারের স্বাধীন হয়েছে।’ অবশেষে সেই ৭ মার্চের ভাষণ এদেশের মানুষকে কীভাবে উদ্বেলিত করেছে, কীভাবে অনুপ্রাণিত করেছে তা আর নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক কৌশলের কাছে পরাজিত হয়েছিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী।
স্বাধীনতার পর মার্কিন সাংবাদিক ডেভিড ফ্রস্টের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে ১৯৭২ সালের সব তথ্য প্রকাশ করে বলেছিলেন, ‘৭ মার্চ যখন আমি ঢাকা রেসকোর্স ময়দানে আমার শেষ মিটিং করি ওই মিটিংয়ে উপস্থিত ১০ লাখ লোক দাঁড়িয়ে ‘আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি’ গানকে স্যালুট জানায়। ওই সময় আমাদের জাতীয় সঙ্গীত চূড়ান্তরূপে গৃহীত হয়ে যায়।’
‘আমি হিমালয় দেখিনি; কিন্তু মুজিব দেখেছি’। বঙ্গবন্ধুকে যারা কাছে থেকে দেখেছেন তাদের মধ্যে অনেকেই এ শব্দটি উচ্চারণ করেছেন।
২৫ মার্চ, ১৯৭১ সাল। বঙ্গবন্ধু নিজ বাসভবনে বর্বর বাহিনী দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার আগেই মধ্যরাতে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন। এর আগেই তিনি তাঁর বাসভবনে আগত সহকর্মী ও দেশবাসীর উদ্দেশে ঘোষণা করলেন, ‘আজ থেকে (অর্থাৎ ২৬ মার্চ) বাংলাদেশ স্বাধীন ও সার্বভৌম একটি রাষ্ট্র। একে এখন যেমন করেই হোক শত্রুদের হাত থেকে রক্ষা করতে হবে।’
দেশ স্বাধীন হয়েছে। ৩০ লাখ মানুষের আত্মাহুতি, ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে। এ ছাড়া কত মানুষের ত্যাগ-তিতিক্ষা রয়েছে, তা আর নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। সবুজের জমিনে রক্তে রাঙানো পতাকা আজ দেশের গৌরব।
বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরলেন অত্যন্ত বীরের বেশে। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি। স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দিনটি ছিল বাঙালি জাতির খুশির দিন। দেশে ফিরে তিনি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের অর্থনীতি পুনর্গঠন ও ইতিহাসের অন্যতম মানবিক বিপর্যয়ে সমাজকে পুনর্বাসনে বেশ কিছু কর্মসূচি দেন। কর্মসূচির মধ্যে ছিল- ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত কৃষিজমির খাজনা সুদসহ মওকুফ, পৌরসভা ও শহর কমিটির অধীনে সব বাড়ির বকেয়া কর দেয় পাওনা মওকুফ, গাড়ি কেনার জন্য ঋণ বন্ধকরণ, পাট রফতানির ওপর শুল্ক আরোপ, সরকারি অফিসে ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে বিলাসদ্রব্য কেনার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা, লবণ শুল্ক প্রত্যাহার, পরিত্যক্ত সম্পত্তির উদ্ধার আদেশ, একবিঘা জমি কোনো পরিবারে না রাখা, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন আদেশ, স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম আমদানিনীতি ঘোষণা ইত্যাদি।
বঙ্গবন্ধু আজ বিশ্বনেতা, এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না। ইতিহাসের দীর্ঘ পথপরিক্রমায় তিনি আজ পথপ্রদর্শক। শতাব্দীর কণ্ঠস্বর। বিশ্ব শান্তিতে জুলিও কুরি পুরস্কার পাওয়া জাতির পিতার পথ ধরে চলেছেন তারই সুযোগ্যকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শিশুদের প্রতি ছিল গভীর মমতা। সে কারণে সরকার ১৭ মার্চকে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করে আসছে।
বাংলাদেশের প্রথম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতির উদ্দেশে এক ভাষণ দেন। সেই ভাষণে তিনি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে পর্বততুল্য সমস্যা তুলে ধরেন। এর মধ্যে প্রশাসন কাঠামো, শাসনতন্ত্র, উদার সাহায্য কামনা, উদ্বাস্তু পুনর্বাসন, মজুদদারদের হুঁশিয়ারি, জাতীয়করণ, শ্রমিক-মালিক বিরোধ নিষ্পত্তি, শিক্ষা কমিশন, কৃষিব্যবস্থা, কুটিরশিল্প। মোটকথা, সোনার বাংলা গড়ার জন্য আহ্বান করেন। তিনি মে দিবসে শ্রমিকদের মজুরি বাড়ানোর ঘোষণা দেন।
কবি নজরুলের প্রতি বঙ্গবন্ধুর গভীর শ্রদ্ধা ছিল। তিনি কবিকে সপরিবারে ঢাকায় আনার সিদ্ধান্ত নেন। পরে কবিকে ১৯৭২ সালের ২৪ মে ঢাকায় আনা হয়। ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর সংবিধান গণপরিষদে অনুমোদন হয়। আর কার্যকর হয় ১৬ ডিসেম্বর থেকে। বঙ্গবন্ধু ধর্ম নিয়ে বলতে গিয়ে বলেছেন, ধর্মনিরপেক্ষতা মানে ধর্মহীনতা নয়। যার ধর্ম সে পালন করবে।
বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালে আওয়ামী লীগের দ্বিবার্ষিক কাউন্সিল অধিবেশনে দুর্নীতি সম্পর্কে বলেছিলেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যকর প্রতিরোধ গড়ে তুলতে না পারলে জাতির ভবিষ্যৎ গভীর তমিস্র্রায় ছেয়ে যাবে। পররাষ্ট্রনীতি সম্পর্কে বলেছেন, আমরা সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চাই। আমরা কারও ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করতে চাই না। আমরা সবার শান্তি চাই। অর্থনৈতিক অগ্রগতি নিয়ে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, দেশের ট্যাক্স, জাতীয় আয় বাড়াতে পারলে দেশের আয় বাড়ে।
কে বলে বঙ্গবন্ধু নেই। ১৯৭৫ সালের ২৮ আগস্ট লন্ডনে ‘দি লিসনার’ পত্রিকার ভবিষ্যদ্বাণী ছিল, বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের মনে উচ্চতর আসনেই অবস্থান করবেন। তার বুলেট বিক্ষত বাসগৃহটি গুরুত্বপূর্ণ স্মারকচিহ্ন ও কবরস্থানটি পুণ্যতীর্থে পরিণত হবে। প্যারিসের বিখ্যাত ‘লা মদে’ পত্রিকায় লেখা হয়, বড় নেতা সেই যে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আরও বড় হতে থাকে। তাকে হত্যা করে মানুষের মন থেকে র্নিবাসন করা যায় না। সে প্রতিবার ফিরে আসে। বঙ্গবন্ধু সেই মাপের নেতা।
প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বঙ্গবন্ধু গণভবনে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি কবিতা শ্রদ্ধাসহকারে টাঙিয়ে রেখেছিলেন। সেই কবিতাটি হচ্ছে, অবসান হলো রাতি/ নিবাইয়া ফেল কালিমা মলিন/ ঘরের কোনের বাতি/ নিখিলের আলো পূর্ব আকাশে জ্বলিল পুণ্যদিনে/একসাথে যারা চলিবে তাহারা সকলেরে নিক চিনে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।